ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায় ও ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায় এই সব
ধরনের বিভিন্ন তথ্য পেতে হলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন। তাহলে আপনি
ডায়বেটিস সম্পর্কে কিছু হলেও তথ্যগুলো জানতে পারবেন।
আপনার জন্য এই পোষ্টের নিচের দিকে ডায়বেটিস সম্পর্কে আরো কিছু পয়েন্ট যোগ করা
হয়েছে। আশা করি আপনি যদি সে পয়েন্টগুলো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়েন।
তাহলে আপনি ডায়াবেটিস সম্পর্কে অজানা বিষয়গুলো জানতে পারবেন।
ভূমিকা
ডায়াবেটিস হল এমন একটি রোগ যেখানে
রক্তে গ্লুকোজ বা চিনির মাত্রা অত্যধিক হয়। গ্লুকোজ হলো আমাদের শরীরের প্রধান শক্তির
উৎস, যা আমরা খাদ্য থেকে পাই। গ্লুকোজ শরীরের কোষগুলিতে পৌঁছাতে এবং ব্যবহার করতে
ইনসুলিন নামের একটি হরমনের প্রয়োজন। ইনসুলিন হলো রক্তসঞ্চালনের মাধ্যমে রক্তে
থেকে গ্লুকোজকে
আরও পড়ুনঃ
কি খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়
কোষে পৌঁছে দেয় এবং গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিসে ইনসুলিনের
উৎপাদন কম হয় বা ইনসুলিনের কাজ ঠিকমতো হয় না। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে
যায় এবং এটি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হয়। ডায়াবেটিসের প্রধান দুটি ধরণ
হলো টাইপ ১ এবং টাইপ ২। টাইপ ১ ডায়াবেটিসে শরীর ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে না।
কারণ ইনসুলিন তৈরি করে যে রক্তবাহিনীগুলি তাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
আক্রমণ করে। টাইপ ১ ডায়াবেটিস সাধারণত শিশু বা যুবকদের মধ্যে হয় এবং তাদের
জীবনবৃত্তির অংশ হিসাবে ইনসুলিন ইঞ্জেকশন নিতে হয়। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে শরীর
ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে। কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণে নয় বা ইনসুলিনের প্রতি শরীর
অসংবেদনশীল হয়ে যায়। টাইপ ২ ডায়াবেটিস সাধারণত বয়স্কদের মধ্যে হয় এবং তাদের
জন্য ওষুধ, খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক কার্যকলাপের মাধ্যমে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা
সম্ভব হয়ে থাকে। ডায়াবেটিসের কিছু সাধারণ লক্ষণ হল বেশি প্রস্রাব, বেশি পিপাসা,
বেশি ক্ষুধা, ওজন কমে যাওয়া, চোখে কম দেখা, ক্ষত বা ঘাই দেরি ভাবে সারা,
চামড়ায় শুষ্কতা বা চুলকানি
এবং ক্লান্তি এই সব অনুভব করা। যদি এই লক্ষণগুলি দেখা যায়, তবে আপনাকে
ডায়াবেটিসের পরীক্ষা করাতে হবে। ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ যা সম্পূর্ণ
নিরাময় করা সম্ভব নয়। তবে যথাযথ চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারার মাধ্যমে
এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখলে রোগীর জীবনমান বাড়ে
এবং রোগের জটিলতার ঝুঁকি কমে যায়।
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হলো স্বাস্থ্যকর আহার, শারীরিক পরিশ্রম, ওজন
নিয়ন্ত্রণ, স্ট্রেস মুক্ত জীবন ও নিয়মিত
রক্তচাপ
ও রক্তশর্করা পরীক্ষা। এই উপায়গুলো অনুসরণ করলে ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি কমানো
যায় এবং রোগীরা ওষুধের নির্ভরতা কমাতে পারেন।
আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আপনি নিচের পয়েন্ট গুলো পড়ুন। ডায়াবেটিস
রোগ প্রতিরোধে কিছু উপায় আছে, যা আপনি মানতে পারেন সে উপায় গুলো হলো-
- ওজন বাড়ানো ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। সুস্থ ওজন বজায় রাখা এবং নিয়মিত ব্যায়াম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
- আপনি প্রতিদিন অন্তত ঘণ্টাখানেক হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন। নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ও শারীরিক পরিশ্রম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
- স্বাস্থ্যকর খাবার শাক-সবজি, সার্বিক জীবনযাপনের সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট এবং বিজ্ঞানসম্মত উপদেশ মেনে চলুন।
- সালাদ খাওয়া রক্তের শুগার স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
- পূর্ণ শস্য জাতীয় খাবার খাওয়া রক্তের শুগার স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
- সকল ধরনের ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন এই ফাস্টফুড খাওয়া আপনার ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
- সকল প্রকার মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। মানসিক চাপ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।আপনি ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে দূর থাকুন।
- ডায়াবেটিসের রোগীদের নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে।
এই উপায়গুলি মেনে চললে আপনাকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করার জন্য সাহায্য করতে
পারে। তবে, এই উপায়গুলি সব ক্ষেত্রেই কার্যকর হতে পারে না। সুতরাং, নিজে
চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা এবং তাঁর পরামর্শ অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে
ডায়াবেটিস রোগীরা
ফল
খেতে পারেন, কিন্তু পরিমাণ ও গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বিবেচনা করে ফল বাছাই করতে
হবে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হলো একটি সংখ্যা যা দেখায় যে কোনো খাবার রক্তে
শর্করার মাত্রা কত দ্রুত বাড়ায়। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকলে রক্তে শর্করার
মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ে এবং কম থাকলে দ্রুত বাড়ে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকা ফল ভালো। আবার ডায়াবেটিস
রোগীরা উচিত শরীর বুঝে ফল খেতে পারবেন। তবে কিছু ফল খেলে তাৎক্ষণিক রক্তে
শর্করার মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের উচিত বুঝে শুনে ফল
খাওয়া। অনেক ফলে ডায়েটারি ফাইবার, পটাসিয়াম, ভিটামিন ও অ্যান্টি
অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ।
আরও পড়ুনঃ
শিশুদের ক্ষেত্রে জ্বর হলে করণীয় কি
সেগুলোতে চর্বি, সোডিয়াম ও ক্যালোরি কম থাকে। তবে, পরিমাণ বুঝে যদি কোনো রোগী
নিয়মিত ফল খান তাহলে অবশ্যই তা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াবে না। একটি গবেষণার
অনুযায়ী, ডায়াবেটিস রোগীরা যেসব ফল পরিমিত খেতে পারবেন সেগুলো হলো- পেঁপে,
পেয়ারা, আপেল, কমলা, নাশপাতি, তরমুজ, সমস্ত বেরি (ব্লুবেরি, ব্ল্যাকবেরি,
স্ট্রবেরি), চেরি ও অ্যাভোকাডো।
এসব ফলে ফাইবার, ভিটামিন, মিনারাল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে ফল থেকে প্রাপ্ত কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ যেন ১৫
গ্রামের বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের এড়ানো উচিত
সেগুলো হলো- ড্রাই ফ্রুটস, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আলুবোখারা, আঙ্গুর, লিচু,
আম,
কাঁঠাল, কলা, আনারস, জামরুল, কামরাঙা, আতা, বেল, আমলকি, কুল, বোরই, তেঁতুল,
কারমাচা, কাঁচা আম ইত্যাদি। এসব ফলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি থাকে যা রক্তে
শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায়। এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীরা ফল খাওয়ার সময় কিছু
বিষয় মনে রাখতে হবে। যেমন-
- ফল খাওয়ার আগে রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে।
- ফল খাওয়ার পরে ২ ঘণ্টা পর আবার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে।
- ফল খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রোটিন ও চর্বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
- ফল খাওয়ার সময় ফলের আকার, রঙ, স্বাদ ও পরিমাণ বিবেচনা করতে হবে।
- ফল খাওয়ার সময় ফলের গ্লাইসেমিক লোড ও গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বিবেচনা করতে হবে।
এছাড়াও, ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। একটি
স্বাস্থ্যকর সুখময় স্বাস্থ্যের জন্য ৫ ধরনের গ্রুপের খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
এগুলো হলো: ফলমূল শাকসবজি, লাল চালের ভাত, লাল আটার রুটি ইত্যাদি শ্বেতসার
যুক্ত খাবার।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, দুগ্ধজাত খাবার, তেল, মাখন, ঘি ইত্যাদি। তবে, এই
তথ্যগুলো সাধারণ পরামর্শ হিসেবে দেওয়া হয়েছে এবং এটি চিকিৎসকের পরামর্শ
প্রতিস্থাপন করে না। আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা নির্ধারণের জন্য আপনি
একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ যা রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এই
রোগের কারণে হৃদরোগ, কিডনি রোগ, চোখের সমস্যা, নার্ভ ক্ষতি এবং অন্যান্য সমস্যা
হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধ এবং ইনসুলিন ইঞ্জেকশন নিয়মিত নিতে
হয়। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপায় অনুসরণ করে ডায়াবেটিস কমানো সম্ভব। এই
উপায়গুলো হলো-
স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা। অতিরিক্ত ওজন বাড়লে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।
তাই ওজন কমানোর জন্য সঠিক খাদ্যতালিকা ও ব্যায়াম অনুসরণ করতে হবে। শাক-সবজি,
ফল, বাদাম, তিল, তিসি, চিয়া সীড, দারুচিনি, মেথি, কালোজিরা, আলুবোখারা, আমলকি,
জামবুরা, করলা, নিম পাতা, তুলসি পাতা, আদা, রসুন, পেঁপে, কাঁকুড় রস ইত্যাদি
ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলো রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ
করে এবং ইনসুলিন সংস্করণ বাড়ায়। রিফাইন করা চিনি, মিষ্টি, কোল্ড ড্রিংক,
ফাস্ট ফুড, জাংক ফুড, মাখন, ঘি, তেল, মাংস ইত্যাদি ডায়াবেটিস বাড়াতে সাহায্য
করে। তাই এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম, হাঁটা, সাইকেল
চালানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি
ডায়াবেটিস কমাতে উপকারী। এই কাজগুলো শরীরের ক্যালোরি ব্যয় করে ওজন কমায় এবং
রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসেরাইড মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। মানসিক চাপ থেকে
মুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে। মানসিক চাপ ডায়াবেটিসের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
মানসিক চাপ রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা বাড়ায় এবং ইনসুলিন কাজ করতে বাধা দেয়।
তাই মানসিক চাপ কমানোর জন্য ধ্যান, মেডিটেশন, শ্বাসক্রিয়া, সঙ্গীত শুনা,
শরিরের ভালোর জন্য হাসা, প্রিয় কাজ করা ইত্যাদি করতে হবে। ধূমপান ত্যাগ করতে
হবে। ধূমপান ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় এবং ডায়াবেটিস রোগীদের অবস্থা আরও
খারাপ করে। ধূমপান রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা বাড়ায়, ইনসুলিন কাজ করতে বাধা দেয়
এবং হৃদরোগ, কিডনি রোগ,
চোখের সমস্যা ইত্যাদি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। এছাড়াও আপনি নিয়মিত সালাদ খান,
শাক-সবজি খান। এই উপায়ে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। মনে রাখবেন,
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য
আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা নির্ধারণের জন্য সবসময় একজন চিকিৎসকের সাথে
যোগাযোগ করুন।
দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
ডায়াবেটিস একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা যা রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা বেড়ে যাওয়ার
কারণে হয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনার কিছু করনীয় রয়েছে,
যেমন-স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন। রিফাইন করা চিনি, অতিরিক্ত লবণ, চর্বি এবং
ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন। প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে শাকসবজি, ফলমূল, গোটা শস্য এবং
প্রোটিন ধরনের খাবার খান।
নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন, বাইসাইকেল চালান,
সাঁতার করুন বা অন্য কোনো ব্যায়াম করুন যা আপনার হৃদযন্ত্র ও পেশী সচল রাখে।
ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করুন। এই দুটি অভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে এবং
রক্তচাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ
ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ
নিয়মিত রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা পরীক্ষা করুন। আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী
রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা যথাযথ রাখার জন্য ওষুধ, ইনসুলিন বা অন্য কোনো চিকিৎসা
গ্রহণ করুন। ডায়াবেটিস সম্পর্কিত অন্যান্য কারক, যেমন রক্তের কোলেস্টেরল, লিপিড,
রক্তচাপ ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এই ক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসকের সাথে নিয়মিত
যোগাযোগ রাখুন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনি এই উপায়গুলি অনুসরণ করতে পারেন। এছাড়াও,
এই উপায়গুলি মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকতে সাহায্য হতে পারে। তবে,
প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এবং নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করার পরামর্শ
দেওয়া হয় এই সব উপায় মানলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।
শেষ কথা
আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের
বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট
পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে
ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url